মো: ফেরদৌস জোর্য়াদ্দারঃ
ঝিনাইদহ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বাংলাদেশ ও ভারতের অটুট বন্ধনে উদযাপিত হলো লোক সংস্কৃতি উৎসব ২০২২ ইং। পৃষ্ঠপোষকতায় জেলা প্রশাসন ঝিনাইদহ ও সাইদুল করিম মিন্টু।
উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মনিরা বেগম জেলা প্রশাসক, ঝিনাইদহ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ জিল্লুর রহমান বিভাগীয় কমিশনার খুলনা।
প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাইদুল করিম মিন্টু,প্রধান পৃষ্ঠপোষক গণগঙ্গা লিটল ম্যাগাজিন, সাধারণ সম্পাদক জেলা আওয়ামী লীগ ঝিনাইদহ ও সাবেক মেয়র পৌরসভা ঝিনাইদহ।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এ্যাডভোকেট বিকাশ কুমার ঘোষ সরকারি কৌশলী (জিপি )ঝিনাইদহ। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড: দয়াময় রায়, শিক্ষক,সাহিত্যিক ও লোক গবেষক পুরুলিয়া পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর মনোজ কান্তি মন্ডল, বাংলা বিভাগীয় প্রধান সরকারি কেশবচন্দ্র মহাবিদ্যালয় ঝিনাইদহ।
উক্ত অনুষ্ঠানে ভারতীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড: মহ: খুরশীদ আলম, শিক্ষক ও লোক গবেষক। উপস্থিত ছিলেন মীনাক্ষী লায়েক সাংবাদিক ও লোক গবেষিকা। দেবাশীষ মন্ডল শিক্ষক ও কবি। প্রবীর কুমার চার শিক্ষক ও কবি। উপস্থিত ছিলেন শেফালী নস্কর কবি ও সমাজকর্মী। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জনাব সেলিম রেজা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ঝিনাইদহ। জনাব ইয়ারুল ইসলাম, পৌর প্রশাসক ঝিনাইদহ। উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাএ লীগের সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তাহাজিবুল সজীব সহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত ছাত্র ছাত্রী ও ঝিনাইদহের সাংস্কৃতিক মনা সাধারণ মানুষ ও ঝিনাইদহের গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।
উক্ত অনুষ্ঠানে গণগঙ্গা লিটল ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ সকলে দুই দেশের অটুট বন্ধনে লোক সংকৃতির উপরে বক্তব্য রাখেন। প্রধান আলোচক সাইদুল করিম মিন্টু বলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে ঝিনাইদহ জেলার লোক ও সংস্কৃতি আমুল পরিবর্তন ঘটেছে। সন্ত্রাস, রক্তক্ষয়ী, বাল্যবিবাহ, আত্মহত্যা প্রবণতা পরিবর্তে র্ঝিনাইদহ আজ সমৃদ্ধশীল জেলা হিসাবে পূর্ণতা পেয়েছে।
অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন এবং যার প্রচেষ্টায় আজকের এ লোক সংস্কৃতি মিলন উৎসব গুলজার হোসেন গরিব, কবি ও বালু শ্রমিক। সংগীত পরিবেশনায় আব্দুল লতিফ শাহ, মনের মানুষ সিনেমার কণ্ঠশিল্পী ও যোগেন বিশ্বাস গীতিকার ও সুরকার বাংলাদেশ। নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যলয় শিল্পীবৃন্দ জেলা শিল্পকলা একাডেমী।