• শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
Headline
বিরামপুরে ইমাম-খতীব ও উলামাদের নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক সমাবেশ সলঙ্গায় ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম স্বাভাবিক করার দাবী শ্রীনগরে আড়িয়ল বিল সম্পর্কিত উপস্থাপনা ও ব্রিফিং প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক পরিষদ গঠন মতলবে মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন : ড্রেজার-বাল্কহেড’সহ গ্রেপ্তার ৩৪ মতলবে অগ্রণী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ৭৫ লক্ষ টাকা নিয়ে ক্যাশিয়ার দীপংকর ঘোষ উধাও! বিএনপি নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে– হাফিজুর রহমান কবির প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব- ২ হলেন মতলব উত্তরের সজীব মতলব উত্তরে প্রধান  শিক্ষককে বিদ্যালয়ে ফেরালেন শিক্ষার্থীরা শেরপুরের নকলায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

কচুয়ায় মিথ্যা ও হয়রানী মূলক মামলা থেকে মুক্তি পেতে সংবাদ সম্মেলন

Lovelu / ১৫৩ Time View
Update : রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২
??????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????

ওমর ফারুক সাইম,কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি॥

কচুয়া উপজেলার গোহট উত্তর ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের পাগলার বাড়ির আকমত আলীর দু’টি গরু চুরির ঘটনায় কচুয়া থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলায় তিন জনকে আসামী করা হয়। মামলাটি মিথ্যা, হয়রানী ও ষড়যন্ত্রমূলক দাবী করে মামলা থেকে মুক্তি পেতে সাংবাদ সম্মেলন করেছে বিবাদীদের পরিবারের সদস্যরা।

আকমত আলীর দায়ের করা মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ৯ জুন, ২০২২ ইং তারিখ রাতে তার গোয়াল ঘর থেকে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা মূল্যের দু’টি গরু চুরি হয়। মামলায় নূরপুর গ্রামের আবুল হাসেমের পুত্র সাদ্দাম হোসেন (৩২), সফি উল্লাহর পুত্র নুরে আলম হোসেন (২৪) ও আবু তাহেরের পুত্র সোহাগ (৩২) কে বিবাদী করা হয়। গতকাল রবিবার দুপুরে নূরপুর গ্রামের মুক্তা মার্কেট সংলগ্ন বঙ্গবন্ধু পরিষদ কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন,বিবাদী সোহাগের মা জাহানারা বেগম।

তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বাদী আকমত আলী কর্তৃক কচুয়া থানায় দায়েরকৃত গরুর চুরির মামলায় (নং ১৬/১৭৭, তারিখ : ১০/০৬/২০২২) মিথ্যা, হয়রানী ও ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে সাদ্দাম, নুরে আলম ও সোহাগকে বিবাদী করা হয়েছে। তারা গরু চুরির ঘটনার সাথে জড়িত ছিল না। পুলিশ অহেতুক তাদেরকে গ্রেফতার করে কোর্টে সোপর্দ করে এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে থানায় নিয়ে এসে অমানবিক নির্যাতন করে। রিমান্ডে তারা চুরির সাথে জড়িত এমন কোন তথ্য প্রমান পায়নি। তারা বেশকিছুদিন জেল হাজত খেটে বর্তমানে জামিনে রয়েছে। তাদেরকে মামলায় জড়ানোর কারনে আমরা পরিবারের সদস্যরা দারুনভাবে হয়রানীর শিকার হওয়াসহ আর্থিকভাবে বেশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি। মিথা, হয়রানী ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে সাদ্দাম, নূরে আলম ও সোহাগকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করা ছাড়াও সাদ্দাম হোসেনের মা জোলেখা বেগম, নূরে আলম হোসেনের মা রাবেয়া বেগম ও সোহাগের পিতা আবু তাহের একই দাবীতে বক্তব্য রাখেন। মামলার ৩নং স্বাক্ষী নূরপুর গ্রামের মনির হোসেনের পুত্র মো. হাছান সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে দাবী করেন, তিনি ঘটনার দিন এলাকায়ই ছিলেন না। চুরির ঘটনা সম্পর্কে তার কিছুই জানা নেই। এ মামলায় তাকে স্বাক্ষী করা হয়েছে তাও তিনি জানতেন না। পুলিশ তদন্তে এসে তাকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category