আব্দুল মান্নান সিদ্দিকীঃ
মুন্সিগঞ্জ হিমাগার গুলোতে প্রচুর পরিমাণ জায়গা না থাকায় কৃষকরা তাদের উঁচু জমি ও বাড়িতে আলু সংরক্ষণ করেছিলেন। ন্যায় সঙ্গত দাম না পাওয়ায় দীর্ঘদিন ঘরেও উঁচু জমিতে থাকা আলুর পচন ধরেছে। প্রতিদিনই তাদের সংরক্ষিত আলু থেকে পচনশীল আলু ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। বাছাইকৃত আলু যে দামে বিক্রি হচ্ছে জমিতে যে টাকা খরচে আলু উৎপাদন করেছিলেন তার অর্ধেক দামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান ভুক্তভোগী আলু চাষীরা। এতে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
এদিকে প্রকৃত চাষীতার উৎপাদিত আলুর ন্যায় সঙ্গত দাম মূল্য থেকে বঞ্চিত হলেও বর্তমানে আলুর বাজার চড়া।
সরজমিনে মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, ডায়মন্ড আলু ৩০টাকা ও বেলআলু২৫ টাকায় দরে বিক্রি হচ্ছে।
রতন নামক বিক্রেতা এ প্রতিনিধিকে জানান, পাইকারি বাজারে আলুর দাম চড়া তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যে আলু বিক্রি হয়েছে ২০টাকায় তা এখন ২৫টাকা । ডায়মন ২৫টাকা বর্তমানে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বর্ষাকালে আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করছেন। বাজার নিয়ন্ত্রণ আসবে শীতকালে।