• শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
Headline
শেরপুরের নকলায় বারারচর গ্রাম উন্নয়ন সংগঠনের উদ্যাগে ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন নিয়ে স্বৈরাচারের মতো টালবাহানা করছেঃ আমিনুল হক মাথাভাঙা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা  মতলব উত্তরে ১৮টি গ্রামে আগাম ঈদ উদযাপন  আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অটিজম শিশুরা আমাদেরই সন্তানঃ ইউএনও আমজাদ হোসেন শ্রীনগরে বেদে পরিবারের শিশুদের মাঝে ঈদের পোশাক বিতরণ দাম কত ভাই দেড় টাকা আড়াই টাকা ? বিরামপুর ভোক্তা সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ বিষয়ক সেমিনার মতলব উত্তরে জমে উঠতে শুরু করেছে কোরবানির পশু হাট

আজ বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ শুরু

Lovelu / ৩৫২ Time View
Update : সোমবার, ১ আগস্ট, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টারঃ

আগস্ট( সোমবার) বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ শুরু হচ্ছে। মায়ের দুধের প্রয়োজনীয়তা ও শিশুর স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধিতে জোর দিতে এই বিশ্বব্যাপী এই সপ্তাহ পালন হয়। প্রতিবছর ১ থেকে ৭ আগস্ট বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালন করা হয়ে থাকে।

১৯৯২ সাল থেকে প্রতি বছর ১ আগস্ট বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবস ও ১ থেকে ৭ আগস্ট বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত হয়ে আসছে। ২০১০ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ জাতীয়ভাবে বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জাতীয় পুষ্টিসেবা, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে, বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশন (বিবিএফ) ও অন্যান্য সহযোগী সংস্থার সহযোগিতায় বাংলাদেশে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালন করা হয়ে থাকে।

চিকিৎসকদের মতে, শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর কোনো বিকল্প নেই। জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে মায়ের দুধ দিলে মায়ের গর্ভফুল তাড়াতাড়ি পড়ে, সহজে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়, ফলে মা রক্তস্বল্পতা থেকে রক্ষা পান। এছাড়াও দ্রুত দুগ্ধপানে মায়ের জন্ম বিরতিতে সাহায্য করে, স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সার এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়।

মাতৃদুগ্ধ পান শিশুর সর্বোচ্চ শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করে। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়, ডায়রিয়ার ঝুঁকি কমায়, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ এবং কানের প্রদাহ কমায়। একই সঙ্গে দাঁত ও মাড়ি গঠনে সহায়তা করা ছাড়াও মায়ের দুধ শিশুর অনেক উপকার করে থাকে।

মায়ের দুধ না খাওয়ালে শিশুদের নানা রকম রোগ হতে পারে। যেমন শিশুর নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১৫ গুণ ও ডায়রিয়ায় মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১১ গুণ বেড়ে যায়। শিশুদের অপুষ্টি ও অন্যান্য কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১৪ গুণ বেড়ে যায়। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধির বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category