• সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন
Headline
জেলায় টানা চারবার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ সালেহ আহমেদ শাপলা কাব অ্যাওয়ার্ড পেল সাংবাদিক কন্যা আফিফা আওয়ামী লীগ হত্যার রাজনীতি করে: তানভীর হুদা  আশার আলো অর্গানাইজেশনের সভা অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে  ইসকন নিষিদ্ধ ও সাইফুলের হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল এদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করবেন না- ডাঃ জাহিদ  সাবেক মন্ত্রী নুরুল হুদার স্মরণে মতলব উত্তরে শ্রমিক দলের সভা বিরামপুর হানাদার মুক্ত দিবস অনুষ্ঠিত বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদরা একটি নতুন বাংলাদেশ এনে দিয়েছেঃ জাকের পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানের খালাসে ছেংগারচর মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল 

ডিআরএম এক্সপার্ট মিজানুর রহমান এর পিএইচডি ডিগ্রী লাভ

Lovelu / ৮৭ Time View
Update : শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৩

মো: সৈকত জামান(প্রিন্স):

বাংলাদেশের শিক্ষার দূর্যোগের পরিণতি” এর উপর গবেষণা চালিয়ে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ডিষ্ট্রিক্ট রেজাল্ট মনিটরিং এক্সপার্ট (ডিআরএমই) মিজানুর রহমান। গত (৩ জানুয়ারি) সোমবার এই ডিগ্রী অর্জন করেন তিনি। এর আগে ২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর দুপুরে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ৩১০-তম সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

তিনি বাংলাদেশের সনামধন্য ও শীর্ষস্থানীয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ড. খ. ম. শরিফুল হুদার তত্বাবধানে এই ডিগ্রী অর্জন করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল “বাংলাদেশে শিক্ষার বিপর্যয়ের পরিণতি: সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী উপজেলায় একটি কেস স্টাডি”।

ড. মিজানুর রহমান বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার ইসমাইল পুর (মধ্যপারা) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আলহাজ্ব মোখলেছার রহমান এবং মাতার নাম আলহাজ্ব ফিরোজা বেগম। তিনি এসএসসি সমমান পরীক্ষায় লেটারসহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং পরবর্তীতে এলএলবি (অনার্স), এমএসএস, বিএড (১ম বিভাগ), এমএড, এমএফ, এমএম (প্রথম বিভাগ) উত্তীর্ণ হন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস বিভাগ থেকে পিজিডি ডিগ্রী লাভ করেন। ড. মিজানুর রহমান বর্তমানে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধিনে রেজাল্ট মনিটরিং ইউনিটে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কর্মরত আছেন।

ড. রহমান তাঁর কর্মজীবনে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, সুশাসন, ন্যায়-বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সফলভাবে অর্পিত দায়িত্বসমূহ পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি দেশের দরিদ্র ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষে ফিরোজা-মোখলেছ মহিলা ও শিশু উন্নয়ন সংস্থা (ফিমোসাস বাংলাদেশ), মাদ্রাসা, গণ-গ্রন্থাগার, দি হিউম্যান ডেভেলভমেন্ট অর্গানাইজেশন, এইচডিও একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেন এবং থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিটিং, ওয়ার্কসপ, সেমিনার, ওরিয়েন্টেশন ও প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ পূর্বক তাঁর উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও গবেষণার ফলাফলসমূহ উপস্থাপনার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেন। তিনি পরিবার, শিক্ষক, বন্ধু, সহকর্মী ও সুধীজনসহ সকলের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তাঁর উজ্জল ভবিষ্যতের জন্য সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category