• রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
Headline
মাদকের ছোবল থেকে যুব সমাজকে রক্ষায় খেলাধুলায় উৎসাহিত করতেনঃ  ড. জালাল উদ্দিন  বিপ্লবের চেতনা আজও গণতন্ত্রকামী মানুষের প্রেরণার উৎসঃ ড. জালাল উদ্দিন  নির্বাচনে জয়ের শক্তি হবে আমাদের ঐক্য এবং ব্যালটঃ ড. মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন  ড. জালাল উদ্দিনের আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া ও তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা  চাঁদপুর-০২ আসনের বিএনপির প্রার্থী  ড. জালাল উদ্দিন বিএনপির ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিএনপি জনগণের দল, এখন পরিবর্তনের সময় এসেছেঃ তানভীর হুদা গ্রামে গঞ্জে ফুটবলের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে — বাফুফের সভাপতি তাবিথ আউয়াল কিশোর অপরাধমুক্ত নারায়ণগঞ্জ গড়তে পুলিশ বদ্ধপরিকর –এসপি মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন  বিরামপুরে এবি পার্টির উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

বাচার আকুতি ব্লাড ক্যান্সার আক্রান্ত ফয়সালের

Lovelu / ১১২ Time View
Update : শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৪

মোঃ বেল্লাল হোসাইন নাঈম:

নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার বাবা উপজেলার হীরাপুর স্কুল এন্ড কলেজ এর অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আজিজুর রহমান।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) ফয়সালের শিক্ষক বাবা জানান, চিকিৎসা খরচ মিটাতে গিয়ে তার অবসরকালীন সুবিধার সব টাকা খরচ করেও কোন কূল কিনারা করতে পারছেন না। এরই মধ্যে চিকিৎসা খরচ চালাতে গিয়ে আত্মীয়-স্বজন থেকে ধারদেনা ছাড়াও জায়গাও বিক্রি করতে হয়েছে তাকে।

চাটখিল উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের মো. আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE) বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স এর চতুর্থ সেমিস্টার শেষ করেছেন। এলাকায় একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবেই পরিচিত ছিল শিক্ষক বাবার কনিষ্ঠ এই সন্তান।

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শারীরিক অসুস্থতা অনুভব করায় ফয়সালকে চিকিৎসকের নিকট নিয়ে গেলে ক্যান্সার ধরা পড়ে। ব্লাড ক্যান্সারে (AML) আক্রান্ত ফয়সাল বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।

ফয়সালের বড় ভাই আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘ফয়সালের কেমোথেরাপি চলছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তার ক্যান্সার বর্তমানে ইন্টারমিডিয়েট রিক্স পর্যায়ে রয়েছে। চিকিৎসকরা বোন মেরু ট্রান্সপ্লান্টের পরামর্শ দিয়েছেন। যা সিএমএইচ বা বিদেশে করাতে হবে।’

তার বাবা আজিজুর রহমান বলেন, ‘গত আট-নয় মাসে তার চিকিৎসায় প্রায় ২০ লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। বোন মেরু ট্রান্সপ্লান্ট ও আনুষঙ্গিক খরচসহ প্রায় ৩০-৩৫ লাখ টাকা প্রয়োজন হবে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক হিসেবে এত বড় অঙ্কের টাকা কোথায় থেকে পাবো!’

মানুষের সহযোগিতায় এই মেধাবী শিক্ষার্থীর চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে; হয়তো স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে ফয়সাল। এমনটাই জানিয়েছেন তার স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category